~~~ একটি সুন্দর ঘটনা ~~~
কেউ মিস করবেননা....
একবার হযরত মুছা (আ: আল্লাহর সাথে কথা বলার জন্য তূর পাহাড়ে যাচ্ছিলেন
পথিমধ্যে দেখতে পেলেন রাস্তার কোণে বসে এক লোক আল্লাহর জিকির করতেছে
তিনি সেই লোকটির কাছে গেলেন এবং দেখতে পেলেন তার কপালে লেখা জাহান্নাম !!
তিনি আশ্চর্য হয়ে গেলেন ব্যাপার কি ?
সে একজন আল্লাহ ওয়ালা ব্যাক্তি অথচ তার কপালে জাহান্নাম লেখা !!
কোনভাবেই যেন হিসাব মিলাতে পারছিলেননা,তখন তাকে জিজ্ঞেস করলেন এই যে ভাই আপনি যে এত আল্লাহ আল্লাহ করতেছেন কিন্তুু আপনার কপালে তো জাহান্নাম লেখা
মুছা (আ:) এর কথা শুনে ভাবলেশহীন ভাষায় উত্তর দিল
ভাই আমি জান্নাত জাহান্নামের পরওয়া করিনা
আমার আল্লাহ আমাকে ইবাদত করতে বলেছেন,ব্যাস আমার কাজ ইবাদত করে আল্লাহকে রাজী এবং খুশি করানো, আমার আল্লাহ যদি আমার ওপর রাযী হয়ে যান তাহলেই আমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে.
জান্নাত জাহান্নামের হিসাব মিলানোর মত সময় আমার কাছে নেই, আপনি মেহেরবানী করে চলে যান
মুছা (আ:)কিংকর্তব্যবিমূঢ় বিমূঢ় হয়ে চলে গেলেন
যখন আল্লাহর সাথে তাহার কথাবার্তা আরম্ভ হল তখন তিনি বিস্ময়ের সাথে আল্লাহকে জিজ্ঞেস করলেন
হে আল্লাহ আমি রাস্তায় একজন আল্লাহ ওয়ালা ব্যাক্তিকে দেখতে পেলাম আপনার নামে জিকির আজকার করতেছে অথচ তার কপালে জাহান্নাম লেখা
তাকে বললাম ভাই আপনার কপালে তো জাহান্নাম লেখা সে আমার কথার কোন গুরুত্বই দিলনা,
বলল জান্নাত জাহান্নামের হিসাব মিলানোর নাকি টাইম নেই তার কাছে
সে শুধু আপনার সন্তুষ্টি অর্জন করতে চায়
এই জিনিসটা আমার বুঝে আসলনা
তখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা বলেন হে মুছা আবার গিয়ে লোকটির কপাল দেখে আস,
তিনি চলে গেলেন সেই লোকটির কাছে তিনি দেখতে পেলেন সে আল্লাহর জিকিরে মগ্ন হয়ে আছে কিন্তুু তার কপালটা নুরে চকচক করতেছে
সেখানে দেখতে পেলেন জান্নাত লেখা হয়ে গেছে
মুছা (আ:)আনন্দে আত্মহারা হয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞেস করলেন
ইয়া আল্লাহ আমার তো কিছুই বুঝে আসলনা....গায়েব থেকে আওয়াজ আসল হে মুছা আমার এই বান্দার কপালে জাহান্নাম লেখা ছিল ঠিকই
কিন্তুু সে যখন আমার রেযা বা সন্তুষ্টিকে তার জীবনের মূল লক্ষ্যে বানিয়ে ফেলেছে তখন আমি তার হয়ে গেছি,তার কপালে জাহান্নাম লেখাটা আমার সহ্য হলনা,
তাই তার কপালে জাহান্নামের পরিবর্তে জান্নাত লিখে দিলাম
(সুবহানাল্লাহ )
শিক্ষা : আমরা যে নামাজ রোযা হজ যাকাত আদায় করি তা কিন্তুু জান্নাত লাভের উদ্দেশ্যে নয়,আমাদের মূল উদ্দেশ্যে হল আল্লাহকে রাজী এবং খুশি করানো
একজন কবি বিষয়টিকে অত্যন্ত সুন্দর ভাষায় ফুটিয়ে তুলেছেন
“সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ?
সে কী হারালো যে আল্লাহকে পেলো?”
সুতরাং আমাদের সবসময় আল্লাহর ফয়সালার ওপর সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ
এমনকি বিপদে পড়লেও আল্লাহর ওপর সুন্তুুষ্ট থাকতে হবে, কোন অবস্থায় আল্লাহর নাশুকরী করা চলবেনা
শুধুমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্য ইবাদত করার কারনেই নির্ঘাত জাহান্নামের হাত থেকে বেঁচে গেল লোকটি.
হাদীসে এসেছে
اخلص دينك يكفيك العمل القليل
অর্থাৎ : তোমার ঈমানকে খাঁটি করো
অল্প আমলেই নাজাতের জন্য যতেষ্ট হইবে.......
কেউ মিস করবেননা....
একবার হযরত মুছা (আ: আল্লাহর সাথে কথা বলার জন্য তূর পাহাড়ে যাচ্ছিলেন
পথিমধ্যে দেখতে পেলেন রাস্তার কোণে বসে এক লোক আল্লাহর জিকির করতেছে
তিনি সেই লোকটির কাছে গেলেন এবং দেখতে পেলেন তার কপালে লেখা জাহান্নাম !!
তিনি আশ্চর্য হয়ে গেলেন ব্যাপার কি ?
সে একজন আল্লাহ ওয়ালা ব্যাক্তি অথচ তার কপালে জাহান্নাম লেখা !!
কোনভাবেই যেন হিসাব মিলাতে পারছিলেননা,তখন তাকে জিজ্ঞেস করলেন এই যে ভাই আপনি যে এত আল্লাহ আল্লাহ করতেছেন কিন্তুু আপনার কপালে তো জাহান্নাম লেখা
মুছা (আ:) এর কথা শুনে ভাবলেশহীন ভাষায় উত্তর দিল
ভাই আমি জান্নাত জাহান্নামের পরওয়া করিনা
আমার আল্লাহ আমাকে ইবাদত করতে বলেছেন,ব্যাস আমার কাজ ইবাদত করে আল্লাহকে রাজী এবং খুশি করানো, আমার আল্লাহ যদি আমার ওপর রাযী হয়ে যান তাহলেই আমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে.
জান্নাত জাহান্নামের হিসাব মিলানোর মত সময় আমার কাছে নেই, আপনি মেহেরবানী করে চলে যান
মুছা (আ:)কিংকর্তব্যবিমূঢ় বিমূঢ় হয়ে চলে গেলেন
যখন আল্লাহর সাথে তাহার কথাবার্তা আরম্ভ হল তখন তিনি বিস্ময়ের সাথে আল্লাহকে জিজ্ঞেস করলেন
হে আল্লাহ আমি রাস্তায় একজন আল্লাহ ওয়ালা ব্যাক্তিকে দেখতে পেলাম আপনার নামে জিকির আজকার করতেছে অথচ তার কপালে জাহান্নাম লেখা
তাকে বললাম ভাই আপনার কপালে তো জাহান্নাম লেখা সে আমার কথার কোন গুরুত্বই দিলনা,
বলল জান্নাত জাহান্নামের হিসাব মিলানোর নাকি টাইম নেই তার কাছে
সে শুধু আপনার সন্তুষ্টি অর্জন করতে চায়
এই জিনিসটা আমার বুঝে আসলনা
তখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা বলেন হে মুছা আবার গিয়ে লোকটির কপাল দেখে আস,
তিনি চলে গেলেন সেই লোকটির কাছে তিনি দেখতে পেলেন সে আল্লাহর জিকিরে মগ্ন হয়ে আছে কিন্তুু তার কপালটা নুরে চকচক করতেছে
সেখানে দেখতে পেলেন জান্নাত লেখা হয়ে গেছে
মুছা (আ:)আনন্দে আত্মহারা হয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞেস করলেন
ইয়া আল্লাহ আমার তো কিছুই বুঝে আসলনা....গায়েব থেকে আওয়াজ আসল হে মুছা আমার এই বান্দার কপালে জাহান্নাম লেখা ছিল ঠিকই
কিন্তুু সে যখন আমার রেযা বা সন্তুষ্টিকে তার জীবনের মূল লক্ষ্যে বানিয়ে ফেলেছে তখন আমি তার হয়ে গেছি,তার কপালে জাহান্নাম লেখাটা আমার সহ্য হলনা,
তাই তার কপালে জাহান্নামের পরিবর্তে জান্নাত লিখে দিলাম
(সুবহানাল্লাহ )
শিক্ষা : আমরা যে নামাজ রোযা হজ যাকাত আদায় করি তা কিন্তুু জান্নাত লাভের উদ্দেশ্যে নয়,আমাদের মূল উদ্দেশ্যে হল আল্লাহকে রাজী এবং খুশি করানো
একজন কবি বিষয়টিকে অত্যন্ত সুন্দর ভাষায় ফুটিয়ে তুলেছেন
“সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ?
সে কী হারালো যে আল্লাহকে পেলো?”
সুতরাং আমাদের সবসময় আল্লাহর ফয়সালার ওপর সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ
এমনকি বিপদে পড়লেও আল্লাহর ওপর সুন্তুুষ্ট থাকতে হবে, কোন অবস্থায় আল্লাহর নাশুকরী করা চলবেনা
শুধুমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্য ইবাদত করার কারনেই নির্ঘাত জাহান্নামের হাত থেকে বেঁচে গেল লোকটি.
হাদীসে এসেছে
اخلص دينك يكفيك العمل القليل
অর্থাৎ : তোমার ঈমানকে খাঁটি করো
অল্প আমলেই নাজাতের জন্য যতেষ্ট হইবে.......
No comments:
Post a Comment