Monday, 26 May 2014

নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ থেকে গাইব জানতেন না

অধিকাংশ বিদ‘আতী লোকেরা বিশ্বাস করে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাযির-নাযির এবং তিনি গাইব জানতেন। তেমনিভাবে অনেকে তাদের ভন্ডপীর সম্পর্কেও এরূপ আকীদা পোষণ করে যে, তাদের খাজাবাবা গাইব জানে এবং অনেক দূর-দূরান্ত থেকে বিপদগ্রস্ত মুরীদদের বিপদের কথা নিজে জেনে তাকে বিপদমুক্ত করতে পারে।

জবাব :

লোকদের এ ধারণাও স্পষ্ট কুফর ও শিরক। কারণ সদা সবর্ত্র হাযির-নাযির ও আলিমূল গাইব হচ্ছেন একমাত্র আল্লাহ তা‘আলা। কোন নবী-রাসূল, পীর বুগুর্গ সদা সর্বত্র হাযির-নাযির বা আলিমুল গাইব হতে পারে না। আল্লাহ তা‘আলা কুরাআনে কারীমে ইরশাদ করেন: “তাঁর কাছেই গায়েবের বা অদৃশ্য জগতের চাবি রয়েছে। এগুলো তিনি ব্যতীত অন্য কেউ জানে না।”
وَعِندَهُ مَفاتِحُ الغَيبِ لا يَعلَمُها إِلّا هُوَ ۚ وَيَعلَمُ ما فِى البَرِّ‌ وَالبَحرِ‌ ۚ وَما تَسقُطُ مِن وَرَ‌قَةٍ إِلّا يَعلَمُها وَلا حَبَّةٍ فى ظُلُمـٰتِ الأَر‌ضِ وَلا رَ‌طبٍ وَلا يابِسٍ إِلّا فى كِتـٰبٍ مُبينٍ ﴿٥٩﴾
[সূত্র : সূরাহ আনআম, আয়াত ৫৯।]

অন্যত্র ইরশাদ হচ্ছে, “হে নবী! আপনি বলে দিন, আমি আমার নিজের কল্যাণ সাধনের বা ক্ষতি সাধনের মালিক নই; তবে আল্লাহ যা চান, তা-ই হয়। আর আমি যদি গাইবের কথা জানতাম, তাহলে বহু মঙ্গল অর্জন করতে পারতাম। তখন কখনো আমার কোন অমঙ্গল হতে পারত না। আমি তো ঈমানদারদের জন্যে শুধুমাত্র একজন ভীতি প্রদর্শক ও সুসংবাদদাতা।”
قُل لا أَملِكُ لِنَفسى نَفعًا وَلا ضَرًّ‌ا إِلّا ما شاءَ اللَّهُ ۚ وَلَو كُنتُ أَعلَمُ الغَيبَ لَاستَكثَر‌تُ مِنَ الخَيرِ‌ وَما مَسَّنِىَ السّوءُ ۚ إِن أَنا۠ إِلّا نَذيرٌ‌ وَبَشيرٌ‌ لِقَومٍ يُؤمِنونَ ﴿١٨٨﴾
[সূত্র : সূরাহ আরাফ, আয়াত ১৮৮]


এ ধরনের অনেকগুলো আয়াত কুরআনুল কারীমে বিদ্যমান আছে। তেমনিভাবে অনেক সহীহ হাদীসেও এর প্রমাণ রয়েছে। যেমন, এক হাদীসে এসেছে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: আমি তোমাদের পূর্বে হাউজে কাউসারে অবস্হান করবো। আমার নিকট যারা পৌঁছবে, তারা হাউজে কাউসার থেকে পানি পান করবে এবং যারা সেখান থেকে পানি পান করবে, বেহেশতে পৌঁছার পূর্বে আর কখনো তারা পিপাসিত হবে না। তখন কিছু লোক আমার নিকট পৌঁছবে। কিন্তু তাদেরকে তৎক্ষণাত বাধা দেয়া হবে। তখন আমি বলব, এ লোকগুলো তো আমার উম্মত! আল্লাহর পক্ষ থেকে বলা হবে, আপনার পরে এরা দ্বীনের মধ্যে যে কত প্রকার নতুন জিনিস দাখিল করেছে, তা আপনি জানেন না। তখন আমি বলব, ধ্বংস ঐ ব্যক্তির জন্যে, যে আমার পরে দ্বীনের মধ্যে পরিবর্তন সাধন করেছে।
[সূত্র : বুখারী শরীফ, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-৯৪৭, মুসলিম শরীফ, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-২৪৯]
এছাড়াও শাফা‘আতে কুবরার ব্যাপারে বিস্তারিত বিবরণসহ যে হাদীস বর্ণিত হয়েছে, সেখানে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মানুষ সকল নবীগণের (আ) থেকে নিরাশ হয়ে হাশরের ময়দানে হিসেব শুরু হওয়ার সুপারিশ নিয়ে যখন আমার নিকট পোঁছাবে, তখন আমি সিজদায় পড়ে এমন শব্দ দ্বারা আল্লাহ তা‘আলার ছানা-সিফাত বর্ণনা করবো, যা আল্লাহ তা‘আলা ঐ সময় আমাকে শিক্ষা দিবেন এবং তা এমন প্রশংসাবাণী হবে যে, আল্লাহ তা‘আলা পূর্বে তা কাউকে শিক্ষা দেন নি।
[সূত্র : খন্ড-২, পৃষ্ঠা-৬৮৫, বুখারী ও মুসলিম, খন্ড ১, পৃষ্ঠা -১০৯।]

উভয় হাদীসে স্পষ্ট বক্তব্য বিদ্যমান রয়েছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ থেকে গাইব জানতেন না। হাদীসে এ বিষয়ে এরূপ শত শত প্রমাণ বিদ্যামান রয়েছে। হযরত আয়েশা (রাযি) এর ওপর যখন মুনাফিকরা যিনার অপবাধ দিয়েছিল, তখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম দীর্ঘ এক মাস অস্থির ছিলেন। তারপর ‘সূরাহ নূর’ এর প্রথমাংশ নাযিল হলে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রকৃত ঘটনা জানতে পারেন।
[সূত্র : বুখারী শরীফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৬৯৬।]

হযরত আবু হুরাইরা (রাযি) থেকে বর্ণিত হয়েছে যখন খাইবার বিজিত হলো, তখন ইহুদীরা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দাওয়াত দিল এবং বিষ মিশ্রিত বকরীর গোশত নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে খেতে দিল। তখন জিবরাঈল (আ কে পাঠিয়ে আল্লাহ তা‘আলা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এ বিষয়ে সতর্ক করার পর তিনি মুখ থেকে গোশত ফেলে দিলেন।
[সূত্র : বুখারী শরীফ, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-৬১০।]

গাইব জানার অর্থ : কারোর জানিয়ে দেয়া ব্যতীত নিজে নিজে জানা এবং সর্বপ্রকার গাইবের সংবাদ জানা। এ ধরণের জ্ঞান কোন মাখলুককেই দেয়া হয়নি। তবে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেসব গাইবের খবর জানতেন, সেগুলো আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে তাঁকে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল। এগুলোর একটিও তিনি নিজের জ্ঞান-বুদ্ধি দ্বারা জানতেন না। আর এটা তার নবুওয়াত বা মর্যাদার পরিপন্থী নয়। কারণ, নবী হওয়ার জন্যে গাইবজান্তা হওয়ার কোন শর্ত নেই। নবীগণ গাইবজান্তা হলে অহীর কী প্রয়োজন ছিল?
দ্বিতীয়ত : তিনি সকল প্রকার গাইব জানতেন না। যেমন, ইতিপূর্বে এতদসংক্রান্ত অনেক ঘটনা ও হাদীস পেশ করা হয়েছে। সুতরাং, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম জান্নাত-জাহান্নাম, কবর-হাশর, আরশ-কুরসী ইত্যাদি সম্পর্কে যত বর্ণনা প্রদান করেছেন, সেগুলোর ইলম আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁকে দান করা হয়েছিল। অতএব, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ‘আলিমুল গাইব’ বলে বিশ্বাস করে আল্লাহর বিশেষ গুনাবলির মধ্যে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে শরীক করে নিজের ঈমান ক্ষতিগ্রস্ত করা উচিত নয়।

সাহাবায়ে কিরাম তৎকালীন সময়ে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট তৎকালীন সময় নানা ধরণের প্রশ্ন করতেন, সেগুলোর জবাবের জন্যে তিনি অহী আগমনের অপেক্ষায় থাকতেন। কুরআনে এ ধরণের অনেক ঘটনা বর্ণিত আছে। সুতরাং, যদি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম আলিমুল গাইব হতেন, তাহলে জবাবের জন্যে অহী নাযিলের অপেক্ষা করার কী প্রয়োজন ছিল? তাছাড়া কুরআন নাযিল হওয়ারই বা কী প্রয়োজন ছিল? আর নবী রাসূলগণ (আ) যখন গাইব জানতেন না, তখন কোন পীর কিংবা খাজাবাবা গাইব জানেন-এরূপ ধারণা অন্তরে পোষণ করা যে কতবড় মুর্খতা, তা বলাই বাহুল্য।

অনেক মূর্খ্য লোক নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে হাযির-নাযির বলে বিশ্বাস করে। তারা মীলাদ মাহফিলের মধ্যে চেয়ার খালি রেখে দেয় এবং হঠাৎ একসময় সকলে সম্মিলিতভাবে দাঁড়িয়ে যায়। এগুলো সব মনগড়া কাজ। এর সপক্ষে শরী‘আতে কোন দলিল নেই। হুযূর সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম-এর তিরোধানের পর সাহাবায়ে কিরাম (রাযি) কত দ্বীনি মজলিস করেছেন। তাঁরা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি আমাদের চেয়ে বহুগুণ বেশি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন এবং আমাদের চেয়ে অনেক বেশি মুহাব্বত রাখতেন। কিন্তু তাঁরা কখনো তাঁদের মজলিসে এরুপ কিয়াম করেন নি। এটা একটা আজব ব্যাপার যে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সালাম এর প্রকৃত মুহাব্বতকারী সাহাবায়ে কিরাম (রাযি) দুরুদ পড়ার সময় কখনো কিয়াম না করলেও এসব বিদ‘আতীরা দুরুদ পড়তে পড়তে একসময় দাঁড়িয়ে যায়। এখন প্রশ্ন জাগে, তারা যখন দাঁড়ায়, তখন কিভাবে বুঝতে পারে যে, এ মুহুর্তে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম আসছেন-যদ্দরুন এখন দাঁড়ানো প্রয়োজন? এবং যখন একটু পরে তারা বসে পড়ে, তখন কী করে তারা বুঝতে পারে যে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এখন চলে গেছেন? সুতরাং, এখন বসা দরকার। হাস্যকর ব্যাপার যে, তারা যখন বলে,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বত্র হাযির-নাযির, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রস্থান অনুমান করে বসে যায় কিভাবে? যিনি সদা সর্বত্র হাযির-নাযির, আবার প্রস্থান হয় কি করে? কেননা, তিনি তো সদা হাজিরই থাকবেন। দেখা যাচ্ছে-তাদের কথা ও কাজ পরস্পর বিরোধী। বলা বাহুল্য, মিলাদ মাহফিলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আগমন-প্রস্থানের এ ধরণের আকীদা পোষণ করা শিরক-মহাপাপ
শরী‘আতের দৃষ্টিতে, দাঁড়িয়ে বা বসে সব অবস্থায়ই দুরুদ শরীফ পড়া যায়। তবে আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সকলকে নামাযের মধ্যে বসা অবস্থায় দুরূদ পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যে কারণে নামাযের আখিরী বৈঠকে তাশাহহুদের পর বসাবস্থায়ই দুরূদ শরীফ (আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা......) পড়া হয়ে থাকে। সুতরাং বসে দুরূদ শরীফ পড়া যে উত্তম, তাতে সন্দেহের কোন অবকাশ থাকতে পারে না। আর সম্মিলিতভাবে একই সুরে অশুদ্ধ উচ্চারণে দরূদ পড়ার পদ্ধতিও শরী‘আতে প্রমাণিত নয় এবং শব্দ ও অর্থগত ভুলসহ ‘ইয়া নবী’ অলা দরূদ-সালাম পড়াও ঠিক নয়। হাদীসের কিতাবে সহীহ দরূদের কোন অভাব আছে কি? তাছাড়া মীলাদের নামে একটা মাহফিলে দ্বীনের কোন আলোচনা নেই, সুন্নাতের কোন বর্ণনা নেই, অথচ আরবী ফারসী বাংলা ও উর্দু ভাষার কিছু কবিতা পাঠ করা হলো, কয়েকবার ভুল-অশুদ্ধ উচ্চারণে ও গলদ তরিকায় কয়েকবার দুরূদ-সালাম পড়া হলো, আর তাকে মহা ইবাদত ও পূণ্যের কাজ মনে করা হলো, ব্যস। বস্তুত এটা দ্বীনের নামে আত্মপ্রবঞ্চনা এবং কিছু অর্থলোভী মৌলোভীদের রোজগারের হাতিয়ার মাত্র। দ্বীনের সাথে এগুলোর আদৌ কোর্ন সম্পর্ক নেই। আর আখিরাতে এসব আমলের বিনিময়ে কোন সওয়াবের আশা করাও অবান্তর। বরং ভুয়া ইশকে রাসূলের নামে এ সকল গহির্ত বিদ‘আতী কর্মকান্ডের কারণে পরকালে তারা ভীষণ ক্ষতির সম্মুখীন হবে, সুতরাং এ জাতীয় দ্বীনের নামে ধোঁকামূলক যাবতীয় কার্যকলাপ হতে সকল মুসলমানের বেঁচে থাকা কর্তব্য 
  • শাইখুল হাদীস আল্লামা মুফতী মনসূরুল হক (দা:বা:)জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া, মুহাম্মাদপুর-ঢাকা।

4 comments:

  1. যারা এটা বিশ্বাস করে হুজুর (সাঃ)গাইব জানেন,তারা কেহই এটা বলেনা যে হুজুর সাঃ গাইবের মালিক।
    (আজাজিল নিজেকে পন্ডিত মনে করত)

    ReplyDelete
  2. সুরা নমল ৬৫ আল্লাহছারা কেও গাইবজানেনা সুরা জিন ২৬_২৭ তবে আল্লাহ যাদেরদানকরেন তারাছারা। সুরা ইমরান ১৭৯ আল্লাহ্ রাছুলদের গাইবদানকরে। (তাই রাছুলগন গাইবের মালিক) আল্লাহর রাছুল গাইব জানাতে কৃপননা। সুরা তাগবির ২৪ গাইব জানা একজিনিস জানানো একজিনিস। নবি গাইব জানান।সুরা নিসা ১১৩ নবি জাজা জানতোনা তাতা আল্লাহ্ তাকে শিখাইছেন সুরা কাহাফ ৬৫ খিজির (আ:) গাইবজানেন সুরা ইমরান ৫৯ ইসা (আ) গাইবজানে। সুরা নমল ১৫_১৬ সুলাইমান ও দাউদ( আ) কে আল্লাহ্ ইলমদানকরছে ফলে তারা সকলকিছুতে অবগত। সুরা নমল ১৮ পিপরা আগেই খবর দিল গাইবের খবরদিলো সোলাইমান নবি ও তার লোকজন আসতেছে। এই খবর পিপরাদিলো। قَامَ فِيْنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَقَامًا فَاَخْبَرَنَا عَنْ بَدْءِ لْخَلْقِ حَتَّى دَخَلَ اَهْلُ الْجَنَّةِ مَنَازِ لَهُمْ وَ اَهْلُ النَّارِ مَنَازِ لَهُمْ حَفِظَ ذلِكَ مَنْ حَفِظَهُ وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيَهُ
    উচ্চারন:
    আন উমারা রাদিয়াল্লাহু আনহু ইয়াক্কুলু কামা ফীনা ন্নাবিয়্য সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওর্য়াসাল্লম ফাক্কামান ফা_আখবারনা আনবাদ ইলখালক্কি হাওা দাখালা আহলুল জান্নাতি মানাযি লাহুম ওয়া আহলুন্নারি মানাযি লাহুম হাফিযা জালিকা মান হাফিযাহূ ওয়া নাছিয়াহু মাননাছিয়াহু (সহি বোখারী স্রষ্টির শুরু অধ্যায় ৩/১১৬৬হা:নং ৩০২০
    উমর (রা:) হতে বর্নিত নবি সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টির শুরু হতে শেষ প্রযন্ত যাযা হবে জান্নাতে প্রবেশ করা প্রযন্ত যাযা ঘটবে স্রষ্টির সুরু হতে শেষ প্রযন্ত যাযা ঘটবে তা তিনি সাহাবাদের বলে গেছেন। কেকয়জন জন্মনিবে তাদেরনাম সহ যাযা ঘটবে জান্নাতে প্রবেশকারার ঘটনা প্রযন্ততিনি বলেগেছেন সাহাবিদের। যারা মনেরাখারতারা মনে রাখছে আরযারা ভুলেজাওয়ার তারা ভুলেগেছে। সৃষ্টির শুরুহতে শেষ প্রযন্তত সকলকিছু নবি সুধুজানেননা তা তিনি জানীয়ে গেছেন। নবিজি গাইবজানেনা। তিনি গাইবেল খবরদেন। সুরা আরাফ ১৮৮ নবিগাইবজানেনা। হে নবি গাইবজানেনা। তিনি গাইয়েব জানান সুরা তাগবীর ২৪, আসমান ও জমিনে এমন কোনো গাইব নাই জা এই কোরানে নাই সুরা নমল ৭৫, কোরানে বাতিনি ভাবে সকলকিছু দেওয়া আল্লাহ্ নিযে নবিকে কোরান সিখিয়েছেন সুরা রহমান ১,

    ReplyDelete
  3. সুরা নমল ৬৫ আল্লাহছারা কেও গাইবজানেনা সুরা জিন ২৬_২৭ তবে আল্লাহ যাদেরদানকরেন তারাছারা। সুরা ইমরান ১৭৯ আল্লাহ্ রাছুলদের গাইবদানকরে। (তাই রাছুলগন গাইবের মালিক) আল্লাহর রাছুল গাইব জানাতে কৃপননা। সুরা তাগবির ২৪ গাইব জানা একজিনিস জানানো একজিনিস। নবি গাইব জানান।সুরা নিসা ১১৩ নবি জাজা জানতোনা তাতা আল্লাহ্ তাকে শিখাইছেন সুরা কাহাফ ৬৫ খিজির (আ:) গাইবজানেন সুরা ইমরান ৫৯ ইসা (আ) গাইবজানে। সুরা নমল ১৫_১৬ সুলাইমান ও দাউদ( আ) কে আল্লাহ্ ইলমদানকরছে ফলে তারা সকলকিছুতে অবগত। সুরা নমল ১৮ পিপরা আগেই খবর দিল গাইবের খবরদিলো সোলাইমান নবি ও তার লোকজন আসতেছে। এই খবর পিপরাদিলো। قَامَ فِيْنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَقَامًا فَاَخْبَرَنَا عَنْ بَدْءِ لْخَلْقِ حَتَّى دَخَلَ اَهْلُ الْجَنَّةِ مَنَازِ لَهُمْ وَ اَهْلُ النَّارِ مَنَازِ لَهُمْ حَفِظَ ذلِكَ مَنْ حَفِظَهُ وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيَهُ
    উচ্চারন:
    আন উমারা রাদিয়াল্লাহু আনহু ইয়াক্কুলু কামা ফীনা ন্নাবিয়্য সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওর্য়াসাল্লম ফাক্কামান ফা_আখবারনা আনবাদ ইলখালক্কি হাওা দাখালা আহলুল জান্নাতি মানাযি লাহুম ওয়া আহলুন্নারি মানাযি লাহুম হাফিযা জালিকা মান হাফিযাহূ ওয়া নাছিয়াহু মাননাছিয়াহু (সহি বোখারী স্রষ্টির শুরু অধ্যায় ৩/১১৬৬হা:নং ৩০২০
    উমর (রা:) হতে বর্নিত নবি সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টির শুরু হতে শেষ প্রযন্ত যাযা হবে জান্নাতে প্রবেশ করা প্রযন্ত যাযা ঘটবে স্রষ্টির সুরু হতে শেষ প্রযন্ত যাযা ঘটবে তা তিনি সাহাবাদের বলে গেছেন। কেকয়জন জন্মনিবে তাদেরনাম সহ যাযা ঘটবে জান্নাতে প্রবেশকারার ঘটনা প্রযন্ততিনি বলেগেছেন সাহাবিদের। যারা মনেরাখারতারা মনে রাখছে আরযারা ভুলেজাওয়ার তারা ভুলেগেছে। সৃষ্টির শুরুহতে শেষ প্রযন্তত সকলকিছু নবি সুধুজানেননা তা তিনি জানীয়ে গেছেন। নবিজি গাইবজানেনা। তিনি গাইবেল খবরদেন। সুরা আরাফ ১৮৮ নবিগাইবজানেনা। হে নবি গাইবজানেনা। তিনি গাইয়েব জানান সুরা তাগবীর ২৪, আসমান ও জমিনে এমন কোনো গাইব নাই জা এই কোরানে নাই সুরা নমল ৭৫, কোরানে বাতিনি ভাবে সকলকিছু দেওয়া আল্লাহ্ নিযে নবিকে কোরান সিখিয়েছেন সুরা রহমান ১,

    ReplyDelete
  4. সুরা নমল ৬৫ আল্লাহছারা কেও গাইবজানেনা সুরা জিন ২৬_২৭ তবে আল্লাহ যাদেরদানকরেন তারাছারা। সুরা ইমরান ১৭৯ আল্লাহ্ রাছুলদের গাইবদানকরে। (তাই রাছুলগন গাইবের মালিক) আল্লাহর রাছুল গাইব জানাতে কৃপননা। সুরা তাগবির ২৪ গাইব জানা একজিনিস জানানো একজিনিস। নবি গাইব জানান।সুরা নিসা ১১৩ নবি জাজা জানতোনা তাতা আল্লাহ্ তাকে শিখাইছেন সুরা কাহাফ ৬৫ খিজির (আ:) গাইবজানেন সুরা ইমরান ৫৯ ইসা (আ) গাইবজানে। সুরা নমল ১৫_১৬ সুলাইমান ও দাউদ( আ) কে আল্লাহ্ ইলমদানকরছে ফলে তারা সকলকিছুতে অবগত। সুরা নমল ১৮ পিপরা আগেই খবর দিল গাইবের খবরদিলো সোলাইমান নবি ও তার লোকজন আসতেছে। এই খবর পিপরাদিলো। قَامَ فِيْنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَقَامًا فَاَخْبَرَنَا عَنْ بَدْءِ لْخَلْقِ حَتَّى دَخَلَ اَهْلُ الْجَنَّةِ مَنَازِ لَهُمْ وَ اَهْلُ النَّارِ مَنَازِ لَهُمْ حَفِظَ ذلِكَ مَنْ حَفِظَهُ وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيَهُ
    উচ্চারন:
    আন উমারা রাদিয়াল্লাহু আনহু ইয়াক্কুলু কামা ফীনা ন্নাবিয়্য সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওর্য়াসাল্লম ফাক্কামান ফা_আখবারনা আনবাদ ইলখালক্কি হাওা দাখালা আহলুল জান্নাতি মানাযি লাহুম ওয়া আহলুন্নারি মানাযি লাহুম হাফিযা জালিকা মান হাফিযাহূ ওয়া নাছিয়াহু মাননাছিয়াহু (সহি বোখারী স্রষ্টির শুরু অধ্যায় ৩/১১৬৬হা:নং ৩০২০
    উমর (রা:) হতে বর্নিত নবি সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টির শুরু হতে শেষ প্রযন্ত যাযা হবে জান্নাতে প্রবেশ করা প্রযন্ত যাযা ঘটবে স্রষ্টির সুরু হতে শেষ প্রযন্ত যাযা ঘটবে তা তিনি সাহাবাদের বলে গেছেন। কেকয়জন জন্মনিবে তাদেরনাম সহ যাযা ঘটবে জান্নাতে প্রবেশকারার ঘটনা প্রযন্ততিনি বলেগেছেন সাহাবিদের। যারা মনেরাখারতারা মনে রাখছে আরযারা ভুলেজাওয়ার তারা ভুলেগেছে। সৃষ্টির শুরুহতে শেষ প্রযন্তত সকলকিছু নবি সুধুজানেননা তা তিনি জানীয়ে গেছেন। নবিজি গাইবজানেনা। তিনি গাইবেল খবরদেন। সুরা আরাফ ১৮৮ নবিগাইবজানেনা। হে নবি গাইবজানেনা। তিনি গাইয়েব জানান সুরা তাগবীর ২৪, আসমান ও জমিনে এমন কোনো গাইব নাই জা এই কোরানে নাই সুরা নমল ৭৫, কোরানে বাতিনি ভাবে সকলকিছু দেওয়া আল্লাহ্ নিযে নবিকে কোরান সিখিয়েছেন সুরা রহমান ১,

    ReplyDelete